Showing posts with label education. Show all posts
Showing posts with label education. Show all posts

অলসতার কারণেই জীবনে থাকবে অভাব | কারন ও প্রতি কার

অলসতার কারণেই জীবনে থাকবে অভাব:

অলসতার কারণেই জীবনে থাকবে অভাব:

কোনো কাজ  আজ শুরু করবো, কাল শুরু করবো বলে আর শুরু করা হয় না। তাই স্বপ্ন দেখলেও সেই  স্বপ্ন পুরন হয় না।আর এর একটাই কারণ হলো অলসতা ।

আর এই কারণেই আমাদের জীবনের বেশিরভাগ লক্ষ্যগুলো পুরন হয় না। ফলে জীবনে নেমে আসে অভাব। আর এ অভাব শুধু আর্থিক অভাব নয়, মানসিক শান্তির অভাবও হতে পারে। কারন একের পর এক পরিকল্পনা করেও আপনি যখন সেটা পুরন করতে পারেন না  তখন আপনার মধ্যে হতাশা কাজ করে। মনে হয় যেন আমার দ্বারা কোন কিছুই করা সম্ভব না।

 অনেকের অলসতার পেছনে থাকে ব্যর্থ হওয়ার ভয়। কাজ টা করলে যদি সফল না হই তার থেকে না করাই ভালো- এই চিন্তাই আমাদের অনেক সপ্নকে ব্যর্থ করে দেয়।

অলসতা মূলত একটি অভ্যাস। আপনি যদি নিজের মধ্যে পরিশ্রম করার অভ্যাস গড়ে তুলেন তাহলে আপনার কাছে অনেক কাজ করলেও খুব কম কাজ করেছেন বলে মনে হবে আবার আপনি যদি ফাঁকিবাজি করার মানসিকতা নিয়ে কাজ করেন তাহলে একটু কাজ করলেই অনেক কাজ করেছেন বলে মনে হবে।

আমরা বেশিরভাগ মানুষই ছোটবেলা থেকে খুব পড়ার রুটিন তৈরি করেছি কিন্তু সেই রুটিন এক দিন কি দুই দিনের বেশি ফলো করতে পারি নি ফলে সেই রুটিন যে লক্ষ্য নিয়ে করা হয়েছিলো সেই লক্ষ্য পুরন করতে পারে নি। এভাবেই আমরা কিছু দিন পর অন্য একটি লক্ষ্য নিয়ে রুটিন তৈরি করে আবার ব্যর্থ হয়েছি।

আর এই ব্যর্থ হওয়ার পেছনে একটাই ভুল ছিল তা হলো আমরা ধারাবাহিক ভাবে কাজ করে যেতে পারি নি। ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে না পারার মূল কারন অলসতা । আমরা যখন কোন কাজ শুরু করি তখন দুই দিন সেটা নিয়ে কাজ করলেই মনে হয় অনেক কাজ করে ফেলছি। আর এই কারনেই দেখা যায় পরের দিন আর কোন কাজ করি না।ফলে ধারাবাহিকতা নষ্ট হয় এবং কাজটা করার আগ্রহ চলে যায়।



জেনে নেই অলসতার প্রভাব কাটিয়ে কাজে আগ্রহ ধরে রাখার কিছু কৌশল বা টিপস


      ◆নির্দিষ্ট একটি লক্ষ্যে অটুট থাকা◆


আজকে এটা, কালকে ওটা নিয়ে কাজ করলে কোনটাতেই সাফল্য পাওয়া যায় না আসলে। একটি লক্ষ্য অর্জনের পর অন্য একটি নিয়ে কাজ করতে হয়। কিন্তু আমরা বেশিরভাগ মানুষ একসাথে বিভিন্ন কাজের সাথে লিপ্ত থাকি ফলে কোনটাতেই তেমন সাফল্য আসে না ফলে আমরা হতাশ হয়ে কাজ করা বন্ধ করে দেই। তাই নির্দিষ্ট একটি লক্ষ্য নিয়ে কাজ করা অলসতার প্রভাব থেকে মুক্ত থাকতে গুরুত্বপূর্ণ।


               ◆ ছোট থেকে শুরু করা◆


কারো স্বপ্ন যদি হয় বড় কিছু অর্জন করা তাহলে তার কাজও করতে হবে অনেক। আর এত কাজ করতে হবে ভেবেই আমরা কাজ করা শুরু করি না। তাই লক্ষ্যকে ছোট ছোট পদক্ষেপে ভাগ করে নিলে লক্ষ্য অর্জন করা অনেক সহজ হয় এবং নিজের মধ্যেও অলসতা কাজ করে না।


    ◆সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি বাছাই করা◆


সারাদিনে আমরা অনেক ধরণের কাজই করি। কিন্তু কোন কাজটা সবচেয়ে বেশি জরুরী সেটা বাছাই করে রাখলে সেই কাজটা করতে আপনি এক ধরণের আকর্ষণ অনুভব করবেন। ফলে কাজটি করা সহজ হবে এবং অলসতা আপনাকে ছুঁতেও পারবে না।

     ◆ নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে নেয়া◆


যেকোন লক্ষ্য ঠিক করে সেই লক্ষ্য অর্জনে আপনি কতটুকু সময় দিবেন তাও ঠিক করে ফেলুন। নিজের কাছে প্রতিজ্ঞা করুন যে আপনি এই সময়ের মধ্যে এই কাজ সম্পূর্ণ করবেনই যত বাধাই আসুক তাহলেই আপনি অলসতাকে দূরে রাখতে পারবেন।


      ◆ইতিবাচক ফলাফল আশা করা◆


আপনি যে লক্ষ্যে কাজ করছেন সে লক্ষ্য অর্জনে যদি আপনি একশো ভাগ বিশ্বাসী না হন তাহলে কখনোই সে লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন না। যে কাজটা আপনি করছেন সেটায় আপনি সফল হবেন সেই আত্মবিশ্বাসের সাথেই আপনাকে কাজ করতে হবে।

◆আসক্তি সৃষ্টি করে এমন জিনিষ থেকে দূরে থাকা◆


দিনের বেশিরভাগ সময়েই আমাদের সঙ্গী হয়ে থাকে মোবাইল, সোশ্যাল মিডিয়া, ল্যাপটপ কিংবা টেলিভিশন। এগুলো অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে আমাদের মধ্যে আসক্তি তৈরি হয় আর সারাদিন এগুলোতেই সময় দেই আমরা। ফলে জরুরী কাজ গুলো করা হয়ে উঠে না আমাদের এবং শারীরিক পরিশ্রমেও এক ধরনের অনীহা কাজ করে। তাই অলসতা দুর করতে এসকল জিনিষ থেকে দূরে থাকা প্রয়োজন।


             ◆নিজেকে নিজে প্রশ্ন করুন◆


অলসতা তখনই ভর করে যখন আমরা ভুলে যাই আমাদের লক্ষ্য অর্জন করা কেন প্রয়োজন। আপনি একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন এবং সে লক্ষ্যে পৌঁছানো কেন প্রয়োজন তা আপনি খুব ভালো ভাবেই জানেন। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে অনেক সময় আমরা অসচেতন হয়ে যাই ফলে কাজে অনীহা চলে আসে। কালকে থেকে আবার শুরু করবো বলেও কাজটা আর শুরু করা হয় না।

তাই নিজেকে নিজের প্রশ্ন করতে হবে কেন আপনি কাজটি শুরু করেছিলেন। নিজেকে নিজের অনুপ্রানিত করতে হবে এবং সবসময় মনে রাখতে হবে কি কারনে আপনি কাজটি শুরু করেছিলেন। আর কেনোই বা এই লক্ষ্যটি অর্জন করতে চান? এবং উত্তর পাওয়ার সাথে সাথেই কাজে নেমে পড়বেন তাহলেই আর অলসতা আপনাকে আটকাতে পারবে না।

অনেক সময় এমন হয় ঘুম থেকে উঠবো কি উঠবো না তা নিয়ে অলসতা কাজ করে কিন্তু আপনি যদি ঘুম ভাঙ্গার সাথে সাথেই বিছানা ছেড়ে অন্য কাজ করা শুরু করে দেন বা একটু হাঁটাহাঁটিও করেন তাহলেও আপনার আর ঘুম আসবে না যদি আপনি পর্যাপ্ত ঘুমিয়ে থাকেন। তাই কোন কাজ বা আইডিয়া মাথায় আসার সাথে সাথেই আমাদেরকে সেটা নিয়ে কাজ করা শুরু করে দিতে হবে।

পৃথিবীতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দারিদ্রতা বা অভাবের মূল কারন নিরক্ষরতা নয় বরং অলসতা। কারন একজন মূর্খ ব্যক্তি তার পরিশ্রম দ্বারা জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারলেও একজন জ্ঞানী ব্যক্তি যদি অলস হয় তাহলে সে কখনোই সফল হতে পারবে না। তাই সফলতা অর্জনে অলসতার কোন জায়গা নেই।

লেখায় যদি কোন ভুল থেকে থাকে বা যদি কোন বাক্য বুঝতে সমস্যা হয় তবে মন্তব্য করে জানাবেন। আপনাদের কাছে যদি আরো কার্যকরী কোন প্রক্রিয়া থাকে যা দ্বারা অলসতার প্রভাব থকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব তাহলে দয়া করে মন্তব্য করে জানাবেন। আসুন অলসতাকে না বলি এবং আমরা সবাই নিজেদের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাই। আমরা নিজেদের সুন্দর স্বপ্ন গুলোকে মেরে না ফেলে নতুন উদ্যমে কাজ করে স্বপ্নগুলোকে বাস্তবরূপ দেই এবং একটি সুন্দর, সৃষ্টিশীল ও প্রাচুর্যময় পৃথিবী গড়ে তুলি।



মাধ্যমিক পরীক্ষা পাশ করার পরে কি বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করবেন??

মাধ্যমিক পরীক্ষা পাশ করার পরে কি নিয়ে পড়াশোনা করবেন??

মাধ্যমিক পরীক্ষা পাশ করার পরে কি নিয়ে পড়াশোনা করবেন??


আমাদের অনেকেরই বুঝতে অসুবিধা হয় যে মাধ্যমিক এর পরে কি নিয়ে পড়াশোনা করবো ।
বাড়িতে বাবা বলেন এটা নিয়ে পড়াশোনা করো কিন্তু মা বলেন ওটা নিয়ে পড়লে ভালো হবে কিংবা বাড়ির এক একজন মানুষ এক এরকম কথা বলেন । আর এই এত মানুষের এত সিদ্ধান্ত এর মাঝে আমরা নিজেরাই ঠিক করে উঠতে পারি না আমরা কি নিয়ে পড়াশোনা করবো ।শেষে একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি ।
এটা হয় মাধ্যমিক পরীক্ষা হবার পড়ে কিন্তু রেজাল্ট বেরোবার আগে ।

এবার রেজাল্ট বেরোবার ঠিক পড়ে দেখা যায় আগে যা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম সব নষ্ট হয়ে যায় ।কারণ যে বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল দেখা যায় সেই বিষয়ে নম্বর ভালো হয় নি । ব‍্যাস ,এবার কেউ বলেন এতে তো ভালো নম্বর পাশ নি ,তাহলে এটা নিয়ে পড়াশোনা করে লাভ নেই । এই ভাবে আবারও সবাই সবার মন্তব্য দেওয়া শুরু করেন।

কিন্তু বেশিরভাগ সময় দেখা যায় এমন সিদ্ধান্ত তে এসে পৌছায় অর্থাৎ এমন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করতে যাই ,যেই বিষয়ে বেশি নম্বর আছে । আবার আমরা অনেকেই যে বিষয়ে বেশি নম্বর পাই সেই বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি নিজেরাই ।

তাহলে প্রশ্ন হলো আসলে আমাদের কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিৎ ?? কি নিয়ে পড়াশোনা করা উচিৎ??

যে বিষয়ে বেশি নম্বর পেয়েছি সেই বিষয়ে??নাকি বাড়ির লোকজন তাদের সপ্ন অর্থাৎ তারা যেটা চাইছেন সেই বিষয়ে নিয়ে ??

এখানে আসলে কোনোটাই ঠিক না । দেখুন বাড়ির লোক আপনার ভালো চায় । ওনারা আপনাকে একটা ভালো জায়গায় নিয়ে যেতে চায় ।আপনার উন্নতি দেখতে চায় । তাই ওনারা যে সিদ্ধান্ত ভেবেছেন সেটা খারাপ হতে পারে না কোনোদিন ।

কিন্তু কোনো সিদ্ধান্ত নেবার আগে অবশ্যই আপনাকে আপনার সিদ্ধান্ত আগে ভাবতে হবে ।আপনি কি চান ??আপনি কি নিয়ে পড়াশোনা করতে ভালোবাসেন?আপনার আগ্রহ কিসের উপর ?আপনি ভবিষ্যতে কি করতে চান??

ধরুন আপনার সপ্ন আপনি Bank Manager হবেন । তাহলে আপনি যদি ইতিহাস নিয়ে পড়াশোনা করেন তাহলে কি আপনি Bank Manager হতে পারবেন??

আবার ধরুন আপনার Bank Manager হবার ইচ্ছা কিন্তু আপনার মাথায় হিসাবপএ একেবারেই ডোকে না । কিন্তু ইতিহাসে আপনি খুব ভালো এবং আপনার খুব পছন্দের বিষয়।

তাহলে এখানে আপনি কি করবেন??

এখানে আপনার ইচ্ছা টাকে পালটে ফেলুন কারণ আপনি জানেন ওই ইচ্ছা টাকে পূরণ করতে গেলে যা যা করনীয় সেটা আমি ঠিক পারি নি বা ভালো লাগে না ।
তাহলে আপনি তখন ইতিহাস নিয়ে পড়ুন কারণ ওটাকে আপনি ভালোবাসেন । তারপর দেখুন ইতিহাস নিয়ে পড়লে জীবনে কোন পথে এগোনো যায় আর সেই পথ টাকেই নিজের সপ্ন বা ইচ্ছা তে পরিনত করুন ।
আপনি Bank Manager হবার জন্য Commarce নিয়ে পড়তে পারেন ভালো না লাগা  সত‍্যেও । কিন্তু আপনি সেখানে বেশি উন্নতি করতে পারবেন না । কিন্তু আপনার ভালো লাগার বিষয় নিয়ে যদি আপনি পড়াশোনা করেন তাতে আপনি জীবনে বেশি উন্নতি করতে পারবেন ।

তাহলে কি নিয়ে পড়াশোনা করবেন সেটা অন্য কেউ আপনাকে বলে দেবে না ।এই সিদ্ধান্ত আপনাকেই নিতে হবে । আগে ভাবুন আপনি কোন বিষয় টাকে ভালোবাসেন , কোন বিষয় সম্পর্কে আপনার বেশি আগ্রহ। সেই বিষয় টাকেই জীবনে বেচে নিন । আর সেই বিষয়ের উপর ভিত্তি করেই আপনার ভবিষ্যৎ এর পরিকল্পনা করুন ।

Note:: আর যেকোনো সিদ্ধান্ত নেবার আগে বাড়ির লোকের সাথে অবশ্যই আলোচনা করুন ‌। কারণ আমরা অনেক সময় না বুঝে ভুল সিদ্ধান্ত কে ঠিক বলে মনে করি । শুধুমাএ আমাদের না এটা বাড়ির বড়োদের ও হয়ে থাকে । তাই আলোচনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
আপনার বাড়ির লোক যেটা চাইছেন সেটা আপনি চাইছেন না । তাহলে  তাদের বুঝিয়ে বলুন আপনি কেন চাইছেন না ,আপনার ইচ্ছা কি, আপনার ভবিষ্যৎ এর প্ল্যান কি এইসব ।
এর ফলে ওনাদের ভুল ভেঙে যাবে হয়তো বা আপনার ভুল ভেঙে যাবে । কিন্তু যে সিদ্ধান্ত টা তখন নেওয়া হবে সেটা আপনার জন্য Best হবে ।

◆পোস্ট টা যদি ভালো লাগে অবশ্যই শেয়ার করবেন । আর আপনি যদি নতুন নতুন কিছু শিখতে চান বা জানতে চান তাহলে আমাদের ফলো করুন নিচে আপনার Email Id Submit করে ।


জীবনে সঠিক পেশা নির্বাচনে কিছু টিপস / যেটা আপনার জীবনে অনেক কাজে লাগবে

জীবনে সঠিক পেশা নির্বাচনে কিছু টিপস / যেটা আপনার জীবনে অনেক কাজে লাগবে

 জীবনে সঠিক পেশা নির্বাচনে কিছু টিপস / যেটা আপনার জীবনে অনেক কাজে লাগবে


◆জীবনে যেটা হতে চান সেটা মন থেকে মেনে নিন-


নিজের ইচ্ছা নিজের স্বপ্ন কে মাটি চাপা দিয়ে ফেললে পরবর্তি কালে সেটা আর খুজে পাওয়া যায় না। অনেকে আবার সমাজ কি বলবে এই ভয়ে নিজের ইচ্ছা কে গোপন করে রাখে। নিজের মন কে শক্ত করুন। আপনি যা জীবনে করতে চান সেটা নিজে থেকে আগে মেনে নিন। দেখবেন অনেক মনোবল বেড়ে যাবে।


◆নিজের প্রতিভাকে/ ট্যালন্ট কে মূল্য দিন -


আপনি হয়তো বা এমন কিছু হতে চান যেটার জন্য আপনি নিজেকে প্রস্তুত মনে করছেন না। যেমন আপনি যদি টিচার হতে চান কিন্তু ভয় পাচ্ছেন আপনার ভেতর অনেক ঘাটতি আছে। সেগুলো খুজে বের করে ঘাটতি গুলো পুরনের কাজে লেগে পরুন। সেই বিষয়ের উপর কোন কোর্স ও করতে পারেন। তাতে আত্ববিশ্বাস বাড়বে। এবং তখন আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন আপনার মধ্যে প্রতিভা আছে ।


◆গন্তব্যে পৌছানোর সহজ রাস্তা খুজে পাচ্ছেন না?


এমন টা অনেকের জীবনেই হয়ে থাকে।
এ যায়গায় এসে অনেকেই হতাশ হয়ে পরে, কিভাবে সামনে এগোবেন সেই Plan যদি না থাকে তবে আপনিও হারিয়ে ফেলতে পারেন আপনার গন্তব্যের রাস্তা। এ জন্য আগে পরিকল্পনা করুন কিভাবে সামনে এগোবেন ।জীবনে এগোতে আগে থেকে Plan করুন। তবে, আপনার চলার পথটা সহজ হবে না বার বার আপনি বিফল ও হতে পারেন তবে হতাশ হবেন না। সফল হবেন একদিন ।

◆স্বপ্ন পূরণে সহায়তা করবে এমন কাউকে খুজুন -


এটা খুব জরুরি, কোন কাজে আপনি যদি কোন সাহায্যকারী পান হতে পারে সেটা হতে পারে পরিবারের কেউ অথবা বন্ধু বান্ধব অথবা আপনার শিক্ষক বা অন্য কেউও হতে পারে, তখন কাজটি সম্পন্ন করা আপনার জন্য সহজ হবে ।

আপনার পছন্দের পেশা বেছে নেওয়ার সময় মাথায় রাখতে হবে সেটা যেন প্রোডাক্টিভ কিছু হয় যার মাধ্যমে আপনি আপনার প্রতিভাকেও বিকশিত করতে পারেন। নিজের এবং অপরের কল্যানের জন্য কিছু করতে চাইলে সেটা নিয়ে কাজ করতেও এক ধরনের মানসিক তৃপ্তি কাজ করবে। সুতরাং পেশা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে এমন কিছু পছন্দ করা উচিৎ যার মাধ্যমে আপনি নিজের এবং পারিবারিক বা সামাজিক কল্যানে কিছু করে যেতে পারেন। অর্থাৎ এমন কিছু কাজ করুন যেটার মধ্যে আপনি আনন্দ পাবেন ।আর সেই কাজে দেখবেন আপনি সহজেই অনেক দুরে এগিয়ে গেছেন । যে কাজ আপনি মন থেকে করবেন না সেই কাজ আপনি সারাজীবন ধরে করলেও আপনি সেখানে উন্নতি করতে পারবেন না ।


ব্লগিং কি? ব্লগিং কতপ্রকার ?

ব্লগিং কি? ব্লগিং কতপ্রকার ?

ব্লগিং কি? ব্লগিং কতপ্রকার ?

◆ব্লগিং কি??
প্রাথমিকভাবে, ব্লগিং একটি ব্যক্তিগত ওয়েব লগ যার মধ্যে  একটি ব্যক্তি তাদের দিন সম্পর্কে,বা
ব্যক্তিগত এবং অন্যান্য চিন্তাভাবনা ভাগ করার নেয় সবার মাঝে। "ওয়েব লগ" থেকে "ব্লগ" শব্দটি এসেছে। কিন্তু আজকের দিনে ব্লগিং একটা ব‍্যাবসা তে পরিনত হয়েছে।যেখানে আপনি আপনার সমস্ত চিন্তাভাবনা ভাগ করে নেবার সাথেও আপনি সেখানে মুক্ত ভাবে ইনকাম করতে পারবেন ।
আজকের দিনে ব্লগিং কে কাজে লাগিয়ে মানুষ নানাভাবে ইনকাম করে চলেছে ।

◆ব্লগিং এর ইতিহাস

 "ওয়েব লগ "নাম থেকে ব্লগ নাম টি এসেছে আজকে।কিন্তু এই ওয়েব লগ শব্দটি 1997 সালে জর্ন বারগার দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল ।কিন্তু শব্দটি 1999 সালে পিটার মেরোলজ সেটাকে  সংক্ষিপ্ত করে 'ব্লগ' নাম টি রাখেন ।

2004 সালে ব্লগিং সম্পূর্ণ মূলধারার হয়ে ওঠে। এটি 2003 সালে ওয়ার্ডপ্রেস নামে সুপরিচিত হয়। আর আজকের দিনে এই ব্লগিং খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সবার কাছে ।
ব্লগ তৈরি করা এখন আগের তুলনায় অনেক সহজ এবং সস্তা।
অনেক ধরনের ব্লগ এর  প্রকার আছে তবে বেশিরভাগ জনপ্রিয়গুলি হল
1.ব্যক্তিগত ব্লগ
2.ব‍্যাবসা ব্লগ
3 বিশেষ ব্লগ


●ব্যক্তিগত ব্লগ ( Personal Blog)
একটি ব্যক্তিগত ব্লগ হলো আপনার বিশেষ অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ,আপনার  চিন্তাভাবনা গুলি সবার সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য। এটি এমন একজন ব্যক্তির দ্বারা প্রকাশিত হয়, যিনি বিষয়টির বিশেষজ্ঞ হতে নাও পারেন তবে অবশ্যই এটির উপর সাধারণ অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। একজন ব্যক্তি নিজের চিন্তাভাবনা শেয়ার করা ছাড়াও এই ধরনের ব্লগিংয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেন নানাভাবে । এটি হলো ব্যক্তিগত ব্লগের সাধারণ বিষয় ।

●ব্যবসা ব্লগ( Business Blog)

ব্যবসার জন্য ব্লগিং আজকাল একটি প্রধান ধরনের ব্লগ হয়ে উঠেছে ।
ব্যবসা ব্লগ হতে পারে কেউ একটি কোম্পানির জন্য কাজ করে এবং একটি ব্লগের মাধ্যমে সেই সংস্থা বা কম্পানিকে প্রচার করে। এছাড়াও অনেক ধরনের ব‍্যাবসা ব্লগ হতে পারে । প্রতিটা ব্লগ সম্পর্কে আমি পরে আলাদা করে আলোচনা করবো ।

●বিশেষ ব্লগ ( Niche Blog)

বিশেষ ব্লগিং হলো একটি একক বিষয়ের উপর ফোকাস করা ।মানে এই ব্লগে শুধুমাত্র একটি বিশেষ বিষয়ের উপর থাকে । একটি বিশেষ ব্লগ তৈরি করার সময়, আপনি যে বিষয়ে উত্সাহী সেই বিষয় নির্বাচন করুন।

তবে যে আসল কথা সেটা হলো আপনার যে ধরনেরই ব্লগ থাকুক না কেন ,আপনি আপনার সেই ব্লগ থেকে ইনকাম করতে পারবেন ।☺☺☺☺

VPN কি?? VPN সম্পর্কে জানুন ।

VPN কি?? VPN সম্পর্কে জানুন ।

VPN খুবই ছোট একটা শব্দ । কিন্তু ছোট হলেও এর একটি মানে আছে।
V= Virtual,
P= Private,
N= Network,
অর্থাৎ, VPN মানে হচ্ছে Virtual Private Network। বাংলায় যদি বলি তবে VPN হচ্ছে এমন একটা ব্যাবস্থা যার মাধ্যমে আপনি সম্পূর্ণ Internet জগৎ এ নিজের পরিচয় আড়াল করে চলতে পারবেন।

এটার (VPN)কাজ কি?

VPN দিয়ে অাপনি অাপনার IP address change করে অন্য একটা IP address দিয়ে Internet চালাতে পারবেন।
যার ফলে কেউ আপনার আসল পরিচয় বা আপনি কোথা থেকে Internet চালাচ্ছেন জানতে পারবে না ।
যে সকল Website এ আপনার প্রবেশে বাধা সেগুলি VPN ব্যাবহার করে সহজেই ঘুরে আসতে পারবেন।
এই যে “Hacker ” যারা কিনা Cyber জগৎ এর নেতা তারাও সবাই নিজেদের আড়াল করার জন্য VPN ব্যাবহার করে থাকে ।
কাল্পনিক ‘Tunnel’ যার মাধ্যমে নিরাপদে তথ্য আদান প্রদান করা যায়। এই ‘Tunnel’ বা বাস্তবে সুড়ঙ্গের কোনো সংযুক্ত নেই, কিন্তু এটি একটি কাল্পনিক Private Network বোঝানো হয়েছে।যেটি দিয়ে Internet এ নিরাপদে তথ্য পাঠানো যায়। Internet মূলত উন্মুক্ত তথ্য আদান প্রদানের জায়গা। যেহেতু এটি Public Network অর্থাৎ, পৃথিবীর সবাই সংযুক্ত তাই এখানে সরাসরি তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে তথ্যের গোপনীয়তা ফাঁস হয়ে যাবার একটা ঝুঁকি আছে। এই ঝুঁকি এড়ানোর জন্য Internet ব্যবহার করে নিজের ব্যক্তিগত বা প্রাইভেট নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হওয়ার নিরাপদ পদ্ধতিই হল VPN। এই পদ্ধতিতে ব্যবহারকারী এবং Private Network কে সংযুক্ত করার জন্য Internet এ একটি কাল্পনিক সুড়ঙ্গ তৈরী হয়।

VPN কেমন?

এটা মূলত একটি Software যা আপনি মোবাইল বা কম্পিউটারে ব্যাবহার করতে পারবেন। সফটওয়ারটির মাধ্যমে আপনি ভারতে বসে আমেরিকা সিলেক্ট করে গুগলকে বোকা বানাতে পারবেন ।
অর্থাৎ Google তথা পুরো Internet জগৎ জানবে আপনি আমেরিকা থেকে নেট চালাচ্ছেন আসলে কিন্তু আপনি ভারতে ।
এক এক কোম্পানির vpn এক এক নামে পরিচিত।

VPN- ব‍্যাবহারের এর সুবিধা কি কি?

1.. VPN ব্যাবহার করলে আপনার অবস্থান অর্থাৎ আপনার Location কেউ ট্র্যাক করতে পারবে না।
2... VPN ব্যাবহার করার ফলে আপনি ডাটা নিরাপদে আদান প্রদান করতে পারছেন।
3...IP address (Internet Protocol Address) হাইড করে রাখে। অর্থাৎ, হ্যাকারদের কবোলে পড়ার সম্ভাবনা নেই।
4...আপনার Internet সেবা প্রদানকারী আইপিএস থেকে নেটের ফুল স্পিড পাবেন।
5...VPN দিয়ে আপনি আইএসপি তে Block করা site ভিজিট করতে পারবেন। যেমন ধরুন, যদি ইউটিউব আমাদের দেশে বন্ধ করে দেয়া হয়, তাহলেও আপনি VPN ব্যবহার করে ইউটিউবে ঢুকতে পারবেন।
6...এটি নিরাপদ যোগাযোগ এবং ডাটা encrypt করার একটি পদ্ধতি হিসেবে কাজে লাগে। মানে VPN আপনার মেশিনকে একটি ভার্চুয়াল Network এর সঙ্গে সংযুক্ত করতে পারে এবং আপনার পাঠানো সব Data দ্রুততার সাথে encrypt করে ফেলে অর্থাৎ public domain থেকে লুকিয়ে রাখে এবং এটা আপনার browsing history-র কোনো ট্র্যাক রাখে না। কাজেই আপনি Online এ পুরোপুরি নিরাপদ।

VPN ব্যবহারে অসুবিধা কি?

এর প্রধান অসুবিধা হচ্ছে এটি আপনাকে টরেন্ট ফাইল Download এর সুবিধা দেবে না এবং এটি সম্পূর্ণ Internet এর উপর নির্ভর করে।

VPN সার্ভিস ফ্রি কিংবা প্রিমিয়াম হতে পারে। মানে VPN আপনি Free তেও পাবেন যদিও
অধিকাংশ VPN সার্ভিসের ক্ষেত্রেই টাকা লাগে। তবে কিছু জনপ্রিয় Free VPN সার্ভিস রয়েছে, যা দিয়ে আপনি প্রিমিয়ামের কাছাকাছি সুবিধা পাবেন।
যেমনঃ- Openvpn Pro, ProXPN, Hotspot Shield, Cybershost, SecurityKiss, SpotFlux ইত্যাদি।
Powered by Blogger.
The Magazine

Facebook

3/Technology Tips/small-col-left

Recents

{getWidget} $results={3} $label={recent} $type={list1}

Recent Posts

3/Others/big-col-left

Contact Form

Categories

Main Tags

About Us

Lorem Ipsum is simply dummy text of the printing and typesetting industry. Lorem Ipsum has been the industry's.

About

JSON Variables

Random Posts

Popular Posts